Posts

Showing posts from 2016

Video Message from Bangladesh to COP-22

Image
During UNFCCC's 22nd Conference of Parties (COP-22) in Marrakesh, Morocco, Coastal Livelihood and Environmental Action Network (CLEAN) along with Oxfam in Bangladesh and Campaign for Sustainable Rural Livelihoods (CSRL) organized a video message campaign to the COP-22 leaders demanding Climate Justice for women farmers and the most vulnerable countries like Bangladesh. Here are some of the video messages. 1. Member of Parliament Alhajj Mizanur Rahman Mizan   Member of Parliament from Khulna-2 constituency Alhajj Mizanur Rahman Mizan said, as the people of coastal Bangladesh are the most severe victims of climate change, we are entitled to receive only compensation from the developed countries, not loan. Our prime minister raised the issues in UN and Bangladesh Parliament several times. We want to build resilience of the vulnerable people by using those reparation funds. He also demanded not to include loan providing institutions in climate finance. 2. Environmental Ec

‘বাঘ’ নিয়ে সুন্দরবন রক্ষার দাবি খুলনায়

দৈনিক প্রথম আলো খুলনা অফিস | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ দুই পাশে দুই শাবক নিয়ে মা বাঘ বসে আছে। পেছনে ব্যানারে লেখা ‘তোমাদের বিদ্যুতের জন্য আমাদের আবাস ধ্বংস করো না’। গতকাল বৃহস্পতিবার খুলনা শহরের শহীদ হাদিস পার্কে বাঘের তিনটি প্রতিকৃতি নিয়ে অভিনব এক প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছে কয়েকটি সংগঠন। সুন্দরবনের পাশে বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ দূষণকারী শিল্পকারখানা বন্ধের দাবিতে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্ম জোট (ক্লিন), ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) ও সচেতন নাগরিক কমিটির (সনাক) যৌথ উদ্যোগে এ প্রতিবাদ কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন ক্লিন-টিআইবি-সনাক ওয়ার্কিং গ্রুপের আহ্বায়ক কুদরত-ই-খুদা। পরিচালনা করেন ক্লিনের প্রধান নির্বাহী হাসান মেহেদী। প্রতিবাদ কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, সুন্দরবন-সংলগ্ন এলাকাগুলোতে একের পর এক শিল্পকারখানা গড়ে উঠছে। প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকার পাশেই রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র ছাড়াও ওরিয়ন বিদ্যুৎকেন্দ্র, সিমেন্ট ফ্যাক্টরি, এলপিজি প্ল্যান্ট, খাদ্যগুদামসহ প্রায় দেড় শ শিল্পপ্রতিষ্ঠান সুন্দরবনের অস্তিত্বকেই হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। সুন্দরবনের প্রতি

‘আমাদের আবাসস্থল ধ্বংস করো না’

Image
Daily সূবর্ণভূমি : www.subornobhumi.com 01 September 2016  খুলনা অফিস : মা বাঘ দুটো বাচ্চা নিয়ে বসে আছে। তাদের পেছনে ব্যানার। সেখানে আহ্বান জানানো হচ্ছে, ‘তোমাদের বিদ্যুতের জন্য আমাদের আবাসস্থল ধ্বংস করো না।’ ব্যানার ধরে দাঁড়িয়েছেন তরুণ পরিবেশকর্মী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিগণ। পেছনের পটভূমিতে জাতির গৌরবের প্রতীক শহীদ মিনার। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১ টায় খুলনার শহীদ হাদিস পার্কে শহীদ মিনারের পাদদেশে এভাবেই সুন্দরবনের পাশে বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ দুষণকারী শিল্প কারখানা বন্ধ করার দাবি জানালো সুন্দরবনের বেঙ্গল টাইগার। উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন), ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)ও সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক)-এর যৌথ উদ্যোগে এ প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়। ক্লিন-টিআইবি-সনাক ওয়ার্কিং গ্রুপের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট কুদরত-ই-খুদার সভাপতিত্বে কর্মসূচি পরিচালনা করেন হাসান মেহেদী। প্রতিবাদ কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, সুন্দরবন-সংলগ্ন এলাকাগুলোতে একের পর এক গড়ে উঠছে শিল্প-কারখানা। প্রতিবেশগত সঙ্কটাপন্ন এলাকার পাশেই রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র ছাড়াও ওরিয়ন বিদ্যুৎকেন্দ্র, সিমে

সুন্দরবন রক্ষার দাবিতে অভিনব প্রতিবাদ

Image
বাংলা ট্রিবিউন খুলনা প্রতিনিধি, সেপ্টেম্বর ০১, ২০১৬ মা বাঘ দুটো বাচ্চা নিয়ে বসে আছে। তাদের পেছনে ব্যানারে আহ্বান ‘তোমাদের বিদ্যুতের জন্য আমাদের আবাস ধ্বংস করো না।’ ব্যানার ধরে দাঁড়িয়েছেন তরুণ পরিবেশ কর্মী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। পেছনের পটভূমিতে জাতির গৌরবের প্রতীক শহীদ মিনার। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় খুলনার শহীদ হাদিস পার্কে এভাবেই সুন্দরবনের পাশে বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ দূষণকারী শিল্প কারখানা বন্ধ করার দাবি জানালো সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার। উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন), ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)ও সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক)-এর যৌথ উদ্যোগে এ প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়। ক্লিন-টিআইবি-সনাক ওয়ার্কিং গ্রুপের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট কুদরত-ই-খুদার সভাপতিত্বে কর্মসূচিটি পরিচালনা করেন ক্লিন-এর প্রধান নির্বাহী হাসান মেহেদী। প্রতিবাদ কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকাগুলোতে একের পর এক গড়ে উঠছে শিল্প-কারখানা। প্রতিবেশগত সঙ্কটাপন্ন এলাকার পাশেই রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র ছাড়াও ওরিয়ন বিদ্যুৎ কেন্দ্র, সিমেন্ট ফ্যাক্টরি, এলপিজি প্ল্যান্ট, খাদ্য

‘তোমাদের বিদ্যুতের জন্য আমাদের আবাস ধ্বংস করো না’

Image
দৈনিক ইনকিলাব ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ খুলনা ব্যুরো : মা বাঘ দুটো বাচ্চা নিয়ে বসে আছে। তাদের পেছনে ব্যানার। সেখানে আহ্বান জানানো হচ্ছে ‘তোমাদের বিদ্যুতের জন্য আমাদের আবাস ধ্বংস করো না’। ব্যানার ধরে দাঁড়িয়েছেন তরুণ পরিবেশকর্মী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিগণ। পেছনের পটভূমিতে জাতির গৌরবের প্রতীক শহীদ মিনার। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় খুলনার শহীদ হাদিস পার্কে এভাবেই সুন্দরবনের পাশে বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ দূষণকারী শিল্পকারখানা বন্ধ করার দাবি জানালো সুন্দরবনের বেঙ্গল টাইগার। উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন), ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)ও সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক)-এর যৌথ উদ্যোগে এ প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়। ক্লিন-টিআইবি-সনাক ওয়ার্কিং গ্রুপের আহ্বায়ক এ্যাড. কুদরত-ই-খুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মসূচিটি পরিচালনা করেন ক্লিন’র প্রধান নির্বাহী হাসান মেহেদী। প্রতিবাদ কর্মসূচিতে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা এমএ হালিম, সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক)-এর মনোয়ারা বেগম, মাসাস’র নির্বাহী পরিচালক শামীমা সুলতানা শিলু, অপরাজেয়-বাংলাদেশ’র মাহবুব আলম প্রিন্স, ট

সুন্দরবন রক্ষার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

দৈনিক কালের কণ্ঠ খুলনা অফিস, ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ প্রতীকী বাঘ ও শাবককে সামনে রেখে সুন্দরবন রক্ষায় ব্যতিক্রম মানববন্ধন করেছে উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন), ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) ও সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক)। কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, সুন্দরবনের প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকাসহ (ইসিএ) সংলগ্ন ভূমিতে দেড় শতাধিক শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মিত হয়েছে বা হতে যাচ্ছে। এভাবে একের পর এক শিল্প-কারখানা, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র, ওরিয়ন বিদ্যুৎকেন্দ্র সুন্দরবনের অস্তিত্বকেই হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। তাই অবিলম্বে এগুলো বন্ধ করতে হবে। ক্লিন-টিআইবি-সনাক ওয়ার্কিং গ্রুপের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট কুদরত-ই-খুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মসূচিটি পরিচালনা করেন ক্লিনের প্রধান নির্বাহী হাসান মেহেদী। বক্তব্য দেন মুক্তিযোদ্ধা এম এ হালিম, মনোয়ারা বেগম, শামীমা সুলতানা শিলু, মাহবুব আলম প্রিন্স, ফিরোজ উদ্দীন, এস কে সাহা, জেসমিন জালান, সাঈদা ফারহানা, সুস্মিত সরকার, মামুনুর রশীদ, আসাদুজ্জামান, ক্লিনের নাসিম রহমান কিরন, সুবর্ণা ইসলাম দিশা, রেজাউল করিম জিতু, মাঈনুল ইসলাম সাকিব প্রমুখ। লিংক :

এআইআইবি ও বাংলাদেশের অবস্থান

Image
হাসান মেহেদী, দৈনিক সমকাল ২০ জুলাই ২০১৬ ------------------------- দীর্ঘদিন আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে চাপান-উতোর চলার পর সত্যি সত্যিই চালু হয়ে গেল এশীয় অবকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাংক (এআইআইবি)। শুধু চালু হওয়াই নয়, ইতিমধ্যে ব্যাংকটি প্রথম একগুচ্ছ ঋণ দিয়েও ফেলেছে। ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান ও তাজিকিস্তানের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশও একটি ঋণ পেয়েছে। বাংলাদেশের বিদ্যুৎ পরিসঞ্চালন ব্যবস্থা হালনাগাদ ও সম্প্রসারণ প্রকল্প (বিডিএসইউপি) নামের এ ঋণটির আওতায় রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি থেকে টঙ্গী পর্যন্ত ৮৫ কিলোমিটার ভূগর্ভস্থ বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন স্থাপন, দুটি সাব-স্টেশন আধুনিকায়ন এবং পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের আওতাধীন এলাকাগুলোতে ২৫ লাখ নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হবে। এআইআইবি প্রতিষ্ঠার পেছনে প্রধান ভূমিকায় রয়েছে সমাজতান্ত্রিক চীন। এক সময় চরম দারিদ্র্যে নিপতিত চীন বিগত তিন দশকজুড়ে বিশ্ব অর্থনীতিতে মহাপরাক্রমশালী হয়ে উঠেছে। অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক ব্যবস্থা পরিবর্তন, রফতানি বৃদ্ধির ধারাবাহিকতা ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা চীনকে দিয়েছে বিরাট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, যা পৃথিবীর সর্বোচ্চ। অঙ্কটা দ্বিতীয় অবস্থানে থ

এআইআইবি’র ঋণ : কী হবে বাংলাদেশের অবস্থান?

হাসান মেহেদী ----------------------------- দীর্ঘদিন ব্যাপক আলোচনা, সমালোচনা, আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে চাপান-উতোর চলার পর সত্যি সত্যিই চালু হয়ে গেল এশীয় অবকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাংক (এআইআইবি)। শুধু চালু হওয়াই নয়, ইতোমধ্যে ব্যাংকটি প্রথম একগুচ্ছ ঋণ দিয়েও ফেলেছে। ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান ও তাজিকিস্তানের সাথে সাথে বাংলাদেশও একটি ঋণ পেয়েছে। বাংলাদেশের বিদ্যুৎ পরিসঞ্চালন ব্যবস্থা হালনাগাদিকরণ ও সম্প্রসারণ প্রকল্প (বিডিএসইউপি) নামের এ ঋণটির আওতায় রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি থেকে টঙ্গী পর‌্যন্ত ৮৫ কিলোমিটার ভূগর্ভস্থ বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন স্থাপন, দুটি সাব-স্টেশন আধুনিকায়ন এবং পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের আওতাধীন এলাকাসমূহে ২৫ লাখ নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া হবে। এআইআইবি প্রতিষ্ঠার পেছনে প্রধান ভূমিকায় রয়েছে সমাজতান্ত্রিক চীন। এক সময়ে চরম দারিদ্র্যে নিপতিত চীন বিগত তিন দশকে বিশ্ব অর্থনীতিতে মহাপরাক্রমশালী হয়ে উঠেছে। ১৯৮০’র দশক থেকে ‘সমাজতান্ত্রিক’ চীনের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা আর ‘সমাজতান্ত্রিক’ থাকেনি। আভ্যন্তরীণ অর্থনীতি উদারীকরণ, রপ্তানি বৃদ্ধির ধারাবাহিকতা ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা চীনকে দিয়েছে বিরাট বৈ