Posts

Showing posts from May, 2016

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন’র প্রয়োগ না হওয়ায় সাত বছরেও দুর্ভোগ কাটেনি আইলা দুর্গতদের টেকসই হয়নি বেড়িবাঁধ

Image
Sundarban Samachar, মে ২৪, ২০১৬ Shamim Ashraf Shelley ----------------------------- সর্বনাশা আইলা’র ৭ বছর পূর্তি হ’ল আজ। ২০০৯ সালের ২৫ মে ঘূর্ণিঝড় আইলা আঘাত হানে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে। দীর্ঘ সাত বছর পার হয়ে গেলেও সমন্বয় হিনতা ও নতুন আইন প্রয়োগ না করায় দাকোপ ও কয়রার সাড়ে ৩ হাজার দুর্গত জনগোষ্ঠীর দুর্ভোগ আজও কাটেনি। বেড়িবাঁধ ভেঙে পানির তোড়ে ঘরবাড়ি-জমিজমা বিলীন হয়ে যাবার পর বাধ্য হয়ে এসব পরিবার বাস করছে বেড়িবাঁধের উপর। আবার সেই বেড়িবাঁধ কেটে ও ফুটো করে বেড়িবাঁধের আশ্রয়টুকুও কেড়ে নিতে নোনাপানি ঢোকানো হচ্ছে নোনাপানির চিংড়ি চাষের জন্য। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইনে অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার সুযোগ থাকলেও যাদের হাতে ব্যবস্থা তারা চুপ! ২০১২ সালের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইনটি কার্যকর করার দাবি জানিয়ে আজ খুলনা প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন)। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন ক্লিন’র প্রধান নির্বাহী হাসান মেহেদী। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আইলার পর সাত বছর পার হয়ে গেলেও উপকূলীয় বেড়িবাঁধ সংস্কার না করায়

৭ বছরেও স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি উপকূলের মানুষ

Image
Banglapress.com.bd বুধবার, ২৫ মে ২০১৬, ০৮:২৯ পূর্বাহ্ণ ---------------------------------- A village in Dacope after cyclone Aila সৈয়দা লায়লা আক্তার, খুলনা: আজ সেই ২৫ মে। উপকূলে আইলার আঘাতের ৭ বছর পূর্তি। ভয়ংকর আইলার দানবীয় আঘাতের ক্ষত চিহ্ন এখনও মুছেনি। এখনও স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি উপকূলের ক্ষতিগ্রস্থ মানুষ। ২০০৯ সালের ২৫ মে এ ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে উপকূলে। এতে লন্ডভন্ড হয়ে যায় সবকিছু। আজ আইলা’র সপ্তম বর্ষপূর্তি। কিন্তুএখন পর্যন্ত আইলাবিদ্ধস্ত উপকূলবাসীর দিন-রাত কাটছে সেই বেড়িবাঁধের ওপর। এখনও নিশ্চিত করা যায়নি তাদের মাথাগোজার সামান্য ঠাঁই টুকুও। কয়রার উত্তর বেদকাশী, মহারাজপুর এবং দাকোপের কামারখোলা ও সুতারখালী ইউনিয়নের প্রায় সাড়ে ৩ হাজার মানুষ এখনও বেড়িবাঁধের উপরে বাস করছেন। কারণ আইলার সময় তাদের ঘরবাড়ি-জমিজমা সব বিলীন হয়। নিজস্ব কোনো জমি না থাকায় তারা সরকারের গৃহনির্মাণ তহবিলের সহায়তাও পাননি। এমনকি তাদেরকে কোনো খাস জমিও বরাদ্দ দেয়া হয়নি। আইলার পরে জরুরীভিত্তিতে যে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিলো সেগুলোও মানসম্মত উপায়ে তৈরি করা হয়নি। ইতো

এখনো বেড়িবাঁধে বসবাস

Image
www.risingbd.com 25 May 2016   01:40:30 PM ---------------------------------- মুহাম্মদ নূরুজ্জামান, খুলনা : দক্ষিণাঞ্চলবাসীর কাছে মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে আছে ভয়াল সাইক্লোন আইলা। দীর্ঘ সাত বছর আগে ২৫ মে আইলার আঘাতে লন্ডভন্ড হয়ে যায় সবকিছু। এখন পর্যন্ত আইলাবিধ্বস্ত উপকূলবাসীর দিন-রাত কাটছে সেই বেড়িবাঁধের ওপর। এখনও নিশ্চিত করা যায়নি তাদের মাথাগোঁজার সামান্য ঠাঁই টুকুও। এখনও খুলনার কয়রা উপজেলার উত্তর বেদকাশী, মহারাজপুর এবং দাকোপ উপজেলার কামারখোলা ও সুতারখালী ইউনিয়নের প্রায় সাড়ে ৩ হাজার মানুষ বেড়িবাঁধের উপরে বাস করছেন। অন্যদিকে আইলার পরে জরুরি ভিত্তিতে যে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিলো সেগুলোও মানসম্মত উপায়ে তৈরি করা হয়নি। ইতিমধ্যে বর্ষা মৌসুম এসে পড়েছে। ফলে উপকূলবাসী নতুন আতঙ্কে রয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানান, ২০০৯ সালের আইলার আঘাতে এখানে ১৯৩ জনের মৃত্যু হয়, ৭ হাজার মানুষ আহত হন, সাড়ে ৬ হাজার গরু-বাছুর ও প্রায় ২ লাখ হাঁসমুরগি মারা যায়। উপকূলের ১১টি জেলায় প্রায় ৬ লাখ ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়, ৮ হাজার ৮শ’ কিলোমিটার রাস্তাঘাট ভেঙে যায়। খুলনা ও সাতক্ষীরা এই দুই জেলাতেই ৭১০ কিলোমিটার বেড়িবাঁ

তেলের ট্যাঙ্কার তীরে, খোঁজ নেই মাস্টারের : শ্যালা নদীতে নৌযান বন্ধের নির্দেশ, আপাতত স্থানীয়রা সরাবে তেল

Image
Subir Roy, Daily Ajker Patrika 12 December 2014 ------------------------------------- অবশেষে দু’দিন পর টেনে তীরে তোলো হয়েছে শ্যালা নদীতে ডুবে যাওয়া তেলের ট্যাঙ্কার সাউদার্ন স্টার সেভেন। মালিকপক্ষ মেসার্স হারুন অ্যান্ড কোম্পানির ভাড়া করা ৩টি উদ্ধারকারী নৌযানের সহায়তায় ট্যাঙ্কারটি টেনে প্রথমে নদীর চরে সরিয়ে নেয়া হয়। পরে সেখান থেকে মংলার জয়মনিরঘোল এলাকায় রাখা হয়। তবে নিখোঁজের দুই দিনেও খোঁজ মেলেনি সাউদার্ন স্টার সেভেন ট্যাঙ্কারের মাস্টার মোকলেসুর রহমানের। সুন্দরবন চ্যানেল বাদ দিয়ে বিকল্প চ্যানেলে নৌযান চলাচলের নির্দেশ দিয়েছে বিআইডব্লিউটিএ। এদিকে নদীতে ছড়িয়ে পড়া তেল অপসারণে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা জাহাজ কাণ্ডারি-১০ মংলায় পৌঁছেছে। আপাতত স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় তেল উত্তোলন করা হবে। পরে বাকি তেল অপসারণে কাজ করবে কাণ্ডারি-১০।মংলার মেসার্স খানজাহান আলী স্যালভেজের ডুবুরি দল ডুবন্ত ট্যাঙ্কারের সঙ্গে লোহার তার পেঁচিয়ে গতকাল সকাল থেকে তীরে টেনে আনার কাজ শুরু করে। ট্যাঙ্কারটি টেনে তুলতে বিআইডব্লিউটিএর দু’টি উদ্ধারকারী জাহাজ আসার কথা থাকলেও সেগুলো ঘটনাস্থলে পৌঁছতে পারেনি। বিআইডব্লিউ

কয়রা ও দাকোপের বেড়িবাঁধে সাড়ে ৩ হাজার মানুষের বসবাস!

Image
Daily Probaho, Khulna  মুহাম্মদ নূরুজ্জামান, 26 May 2016 ----------------------------------- দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলবাসীর কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে আছে ভয়াল সাইক্লোন আইলা। ২০০৯ সালের ২৫ মে এ ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে। এতে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় সবকিছু। আজ আইলা’র সপ্তম বর্ষপূর্তি। কিন্তু এখন পর্যন্ত আইলা বিধ্বস্ত উপকূলবাসীর দিন-রাত কাটছে সেই বেড়িবাঁধের ওপর। এখনও নিশ্চিত করা যায়নি তাদের মাথা গোঁজার সামান্য ঠাঁইটুকুও। কয়রার উত্তর বেদকাশী, মহারাজপুর এবং দাকোপের কামারখোলা ও সূতারখালী ইউনিয়নের প্রায় সাড়ে ৩ হাজার মানুষ এখনও বেড়িবাঁধের ওপরে বাস করছেন। কারণ আইলার সময় তাদের ঘরবাড়ি-জমিজমা সব বিলীন হয়। নিজস্ব কোনো জমি না থাকায় তারা সরকারের গৃহনির্মাণ তহবিলের সহায়তাও পাননি। এমনকি তাদেরকে কোনো খাস জমিও বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। আইলার পরে জরুরি ভিত্তিতে যে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিলো সেগুলোও মানসম্মত উপায়ে তৈরি করা হয়নি। ইতোমধ্যে বর্ষা মৌসুম শুরু হয়ে গেছে। ফলে উপকূলবাসী নতুন আতংকে রয়েছেন। ২০০৯ সালের ২৫ মে ঘূর্ণিঝড় আইলা আঘাত হানে। উপকূলের ১১টি জেলায় প্রায় ৬ লাখ ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়, ৮ হাজার ৮শ কিলোমি

আইলার সাত বছর পরও নির্মাণ হয়নি টেকসই বেড়িবাঁধ

Daily Inqilab, Dhaka 26 May 2016 ---------------- এ.টি.এম. রফিক, খুলনা থেকে : সর্বনাশা আইলা’র ৭ বছর পূর্তি আজ ২৫ মে। ২০০৯ সালের এই দিনে ঘূর্ণিঝড় আইলা আঘাত হানে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে। ওই মহা দুর্যোগের দীর্ঘ সাত বছর পার হয়ে গেলেও খুলনার দাকোপ ও কয়রার সাড়ে ৩ হাজার ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর দুর্ভোগ আজও কাটে নি। বেড়িবাঁধ ভেঙে পানির তোড়ে ঘর-বাড়ি-জমিজমা বিলীন হয়ে যাবার পর বাধ্য হয়ে এসব পরিবার বাস করছে বেড়িবাঁধের উপর। আবার সেই বেড়িবাঁধ কেটে ও ফুটো করে আবারও নোনাপানি ঢোকানো হচ্ছে চিংড়ি চাষের জন্য। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইনে ব্যবস্থা নেয়ার সুযোগ থাকলেও আইনটি কার্যকর না হওয়ায় কিছুই করা যাচ্ছে না। আটকে আছে কয়েকটি বিধিমালা তৈরিতে। তাই এ আইনটি কার্যকর করার জন্য বিধিমালা তৈরির দাবি উঠলো গ্রামীণ জীবনযাত্রার স্থায়িত্বশীল উন্নয়নের জন্য প্রচারাভিযান (সিএসআরএল) ও সহযোগী পাঁচটিসংগঠন আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে। গতকাল মঙ্গলবার উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন), অ্যাওসেড, জেজেএস, রূপায়ন ও এসপিএস আইলার সাত বছর পূর্তি উপলক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করে

আইলা’র ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা যায়নি ৭ বছরেও

Image
Daily Karotoa ২৫ মে, ২০১৬ ১১:৪৫:১৯ ------------------------ আজ ২৫ মে প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় আইলার ৭ বছর পূর্তি। ২০০৯ সালের এই দিনে প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় দক্ষিণ জনপদের উপকূলীয় অঞ্চল। এতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় খুলনার কয়রা ও দাকোপসহ সুন্দরবন উপকূলীয় এলাকা। দেখতে দেখতে আইলার ৭ বছর পার হচ্ছে। কিন্তু এখনও ক্ষতিগ্রস্ত অনেক পরিবার ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। কয়রা ও দাকোপের সাড়ে ৩ হাজার পরিবার এখনও সরকারি তহবিলের সহায়তা না পেয়ে বাঁধের ওপর বসবাস করছে। অভিশপ্ত এই দিনটির কথা মনে হলে আজও ভয়ে শিউরে ওঠেন উপকূলবাসী। কঠিন পথ পাড়ি দিয়ে দুর্যোগের সঙ্গে যুদ্ধ করে আজও টিকে আছে এ অঞ্চলের অসহায় মানুষ। আইলার কারণে কয়রা ও দাকোপ উপজেলার অনেক এলাকা এখনও প্রায় ফসলশূন্য। বিকল্প কর্মসংস্থানের কোনও ব্যবস্থা না থাকায় মানুষের অভাব অনটন বেড়েই চলেছে।  শুধু ঘর-বাড়ি নয়, ক্ষতিগ্রস্ত মানুষেরা খাদ্য, সুপেয় পানি আর চিকিৎসা সেবাসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত। পাউবোর আমাদীর উপ-বিভাগীয় শাখার  সাবেক কর্মকর্তা মো. আব্দুল মতিন বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ কিছু বাঁধে মাটি দেওয়ার কাজ চলছে। তাছাড়া ভাঙন কবলিত বাঁধে ড

প্রাকৃতিক সম্পদের মালিক জনগণ, সুন্দরবনের জন্য ক্ষতিকর উদ্যোগ ঠেকাতে জনগণকেই এগিয়ে আসতে হবে

Image
সুন্দরবন সমাচার ১৫ মার্চ ২০১৬ --------------- Meet the Press of Indian representatives in Sundarbans Long March কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের দূষণ মাত্রা অনেক ও বহুমুখী। এর ফলে সুন্দরবনের প্রতিবেশ হুমকির মুখে পড়তে পারে। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে ভারতের কিছু এলাকার জনসাধারণ ইতোমধ্যে তাদের জীবিকা হারিয়েছে, পরিবেশ নষ্ট হয়েছে। এ কারণেই জনগণের পক্ষ থেকে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করা উচিৎ এবং যৌথ আন্দোলন গড়ে তোলা উচিৎ। তবে দেশে শিল্পায়নের কোন বিকল্প নেই। দেশের অগ্রগতি ও গণমানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অবশ্যই বিভিন্ন শিল্প-কারখানা গড়ে তুলতে হবে। আর শিল্প এবং কৃষির আধুনিকায়নের জন্য প্রয়োজন জ্বালানী অর্থাৎ বিদ্যুৎ। সে ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ কেন্দ্র অবশ্যই গড়ে তুলতে হবে, তবে লক্ষ্য রাখতে হবে দুষণের মাত্রা যেন পরিবেশের সর্বনাশ করতে সক্ষম না হয়, যা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। মনে রাখতে হবে বিদেশী এজেন্ট উন্নয়ন বিরোধীরাও তৎপর, যারা উন্নয়নের বিপরিতে পরিবেশ-প্রতিবেশ’র দরদী হতে চায় আবার (ব্যক্তিসার্থে) লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে বিদেশী রাষ্ট্রকে সিসমিক সার্ভের অনুমতি দিতে প্রত

খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে সার্ক বীজব্যাংক চালু করার দাবি

Daily Jaijaidin June 1, 2015 -------------------- দক্ষিণ এশিয়ার দারিদ্র্য ও খাদ্যঝুঁঁকি দূর করতে সার্ক বীজব্যাংক চালু করা খুব জরুরি বলে দাবি জানিয়েছে বক্তারা। রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই ভবনে দক্ষিণ এশীয় খাদ্য অধিকার সম্মেলনে খানি-বাংলাদেশ, কেন্দ্রীয় কৃষক মৈত্রী, এশীয় কৃষক সংগঠন (আফা), এশীয় খাদ্য নিরাপত্তা নেটওয়ার্ক (এএফএসএন), আন্তর্জাতিক খাদ্য নিরাপত্তা নেটওয়ার্ক (আইএফএসএন), ইনসিডিন বাংলাদেশ ও অ্যাকশনএইড কর্তৃক যৌথভাবে আয়োজিত বীজব্যাংক বিষয়ক কর্ম-অধিবেশনে বক্তারা এসব কথা বলেন। অধিবেশনে ধারণাপত্র পাঠ করেন উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন)-এর প্রধান নির্বাহী হাসান মেহেদী। অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য কাজী রোজী, সার্ক অ্যাগ্রিকালচারাল সেন্টারের সিনিয়র প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট ড. টায়ান রাজ গুরুং, ইতালির আলবার্টা গুয়েরা, ভারতের হর্ষ মান্দের এবং পাকিস্তানের ড. মোহাম্মদ মুসা। অধিবেশনটি সঞ্চালনা করেন আইএফএসএন-এর নির্বাহী সদস্য রতন সরকার। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, সার্ক বীজব্যাংক চুক্তিতে স্থানীয় জাতের বীজের স্বীকৃতি দেয়া হলেও হাজার হাজার বছর ধরে যেসব কৃষক এই জাতগু

আইলার সাত বছর : দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন কার্যকরের দাবি

Daily Prothom Alo ০১:৪১, মে ২৫, ২০১৬ ---------------------- সাত বছর পেরিয়ে গেলেও খুলনার দাকোপ ও কয়রা উপজেলার দুর্গত সাড়ে তিন হাজার মানুষের দুর্ভোগ আজও কাটেনি। তারা এখনো বেড়িবাঁধের ওপর বসবাস করছে। ঘূর্ণিঝড় আইলার আঘাতে বেড়িবাঁধ ভেঙে তাদের বসতঘর ও জমি বিলীন হয়ে যায়। এত দিনেও সেই বাঁধ সংস্কার করা হয়নি। গতকাল মঙ্গলবার খুলনা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে পরিবেশ নিয়ে কাজ করা পাঁচটি উন্নয়ন সংস্থা এই তথ্য জানায়। তারা বলেছে, এ অবস্থায় নতুন কোনো ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানলে কোনোভাবেই উপকূলের মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষা করা যাবে না। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের দুর্যোগ ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর জীবন ও সম্পদ রক্ষায় ‘দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা’ আইনটি কার্যকর করা দরকার বলে তারা মত দিয়েছে। ঘূর্ণিঝড় আইলার ৭ বছর উপলক্ষে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে পড়ে শোনান ‘উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্ম জোট (ক্লিন)’-এর প্রধান নির্বাহী হাসান মেহেদী। ২০০৯ সালের ২৫ মে খুলনা উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় আইলা। এতে ১৯৭ জন নিহত হয়, আহত হয় ৭ হাজার মানুষ। ঘূর্ণিঝড়ে খুলনা ও সাতক্ষীরার ৭১০ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ভেঙে দেড় লাখ একর জমি প্ল

সুন্দরবনের জন্য ক্ষতিকর উদ্যোগ ঠেকাতে দুই দেশের জনগণের ঐক্য দরকার প্রাকৃতিক সম্পদের মালিক জনগণ, তা বাঁচাতে জনতারই এগিয়ে আসতে হবে

Image
Voice of Satkhira মার্চ ১৫, ২০১৬ --------------------- খুলনা, ১৫ মার্চ ২০১৬ : কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ক্ষতির মাত্রা ভয়াবহ। এর ফলে সুন্দরবনের সঙ্কটাপন্ন প্রতিবেশ আরো হুমকির মুখে পড়বে। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে ভারতের কিছু এলাকার জনসাধারণ ইতোমধ্যে তাদের জীবিকা হারিয়েছে, পরিবেশ নষ্ট হয়েছে এবং এ কারণে আদালত অনেকগুলো বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে। এ কারণেই জনগণের পক্ষ থেকে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করা উচিৎ এবং যৌথ আন্দোলন গড়ে তোলা উচিৎ। আজ (১৫ মার্চ ২০১৬, মঙ্গলবার) খুলনা প্রেসক্লাবের শহীদ হুমায়ুন কবির বালু মিলনায়তনে সুন্দরবন পর্যবেক্ষণ দল, উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন), সর্বভারতীয় বনকর্মী ইউনিয়ন, সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড পার্টিসিপেটরি রিসার্চ (সিইপিআর), ভারত বিজ্ঞান যাত্রা, দিল্লি সলিডারিটি গ্রুপ, মাচ্ছিমার অধিকার সংঘর্ষ সংগঠন (ম্যাস) ও জাতীয় মৎস্যজীবী ফোরাম কর্তৃক যৌথভাবে আয়োজিত সাংবাদিকদের সঙ্গে “কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ও উপকূলীয় প্রতিবেশ” শীর্ষক আলোচনা সভায় ভারতীয় প্রতিনিধি দলের সদস্যরা এ কথা বলেন। বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সুন্দরবন পর্য

জলবায়ু বাস্তুচ্যুতদের জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সুরক্ষা দিতে হবে : জলবায়ু বাস্তুচ্যুতি বিষয়ক আন্তরাষ্ট্রীয় সম্মেলন উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে নাগরিক সমাজের নেতৃবৃন্দ

Daily Patradoot April 3, 2015 ------------------ বৃহস্পতিবার নাগরিক সমাজের ১৪টি সংগঠন ও নেটওয়ার্কের উদ্যোগে খুলনায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ‘জলবায়ু উদ্বাস্তুদের অধিকার রক্ষায় জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক নীতিমালা প্রণয়ন’-এর দাবি জানানো হয়। ন্যানসেন ইনিশিয়েটিভের সহযোগিতায় বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আগামী ৩-৫ এপ্রিল ২০১৫ অনুষ্ঠিতব্য জলবায়ু ও দুর্যোগতাড়িত বাস্তুচ্যুতি বিষয়ক আন্তরাষ্ট্রীয় সম্মেলন উপলক্ষ্যে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সার্ক ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১৪টি দেশের সরকারি প্রতিনিধি ছাড়াও জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সংগঠনের শতাধিক প্রতিনিধি এ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন। উল্লেখ্য, নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ডের উদ্যোগে ন্যানসেন ইনিশিয়েটিভ নামক আন্তর্জাতিক এ সংগঠনটি পরিচালিত হয়। অক্সফ্যাম-এর সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলন আয়োজনকারী ১৪টি সংগঠন হলো বাপা (বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন), বিপনেট-সিসিবিডি (বাংলাদেশ ইন্ডিজেনাস পিপলস্ নেটওয়ার্ক ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড বায়োডাইভার্সিটি, (বিসিজেএফ) বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম), সিসিডিএফ (ক্লাইমেট চেঞ্জ ডেভেলপমেন্ট

আইলা দুর্গতদের বাঁচাতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন কার্যকরের দাবি

Image
www.bahumatrik.com ২৪ মে ২০১৬ মঙ্গলবার, ১১:০৯  পিএম ------------------------------------ Hasan Mehedi read out the written speech in the press conference  খুলনা : প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় আইলা’র ৭ বছরপূর্তিতে উপকূলের দূর্গতদের রক্ষায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন কার্যকরের দাবি জানিয়েছে গ্রামীণ জীবনযাত্রার স্থায়িত্বশীল উন্নয়নের জন্য প্রচারাভিযান (সিএসআরএল) ও সহযোগী পাঁচটি সংগঠন। মঙ্গলবার খুলনায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানান সংগঠনগুলোর নেতারা। উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন), এ্যাওসেড, জেজেএস, রূপায়ন ও এসপিএস এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, দীর্ঘ সাত বছর পার হয়ে গেলেও দাকোপ ও কয়রার সাড়ে ৩ হাজার দুর্গত জনগোষ্ঠীর দুর্ভোগ আজও কাটেনি। বেড়িবাঁধ ভেঙে পানির তোড়ে ঘরবাড়ি-জমিজমা বিলীন হয়ে যাবার পর বাধ্য হয়ে এসব পরিবার বাস করছে বেড়িবাঁধের উপর। আবার সেই বেড়িবাঁধ কেটে ও ফুটো করে আবারও নোনাপানি ঢোকানো হচ্ছে নোনাপানির চিংড়ি চাষের জন্য। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইনে ব্যবস্থা নেয়ার সুযোগ থাকলেও আইনটি কার্যকর না হওয়ায় কিছুই করা যাচ্ছে না। আটকে আছে কয়েকটি বি

ভেড়ীবাঁধের ওপর সাড়ে ৩ হাজার মানুষের মানবেতর জীবনযাপন : খুলনায় আইলা’র সাত বছর পরের হালচিত্র

Image
Daily Somoyer Khobor, Khulna বুধবার, ২৫ মে ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দ -------------------------------------- নিজস্ব প্রতিবেদক : উপকূলবর্তী জেলা খুলনায় আইলায় ক্ষতিগ্রস্ত সাড়ে তিন হাজার মানুষ শিবসা, পশুর ও শাকবাড়িয়া নদীর তীরে ভেড়ীবাঁধের ওপর বসবাস করছে। তাদের এখনও মাথা গোঁজার ঠাঁই হয়নি। নিজস্ব জমি না থাকায় গৃহ নির্মাণের তহবিলের সহায়তাও পায়নি। এমনকি তাদের জন্য খাস জমিরও ব্যবস্থা করা হয়নি। ভেড়ীবাঁধের ওপর বসবাসকারী এলাকাগুলো হচ্ছে কয়রার উত্তর বেদকাশি, মহারাজপুর ইউনিয়ন, দাকোপ উপজেলার কামারখোলা ও সুতারখালী ইউনিয়ন। আইলায় জেলায় ৫৭ জনের প্রাণহানী হয়। ২০০৯ সালের ২৫ মে আইলা নামক ঘূর্ণিঝড় এ অঞ্চলে আঘাত হানে। গতকাল উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন), এ্যাওসেড, জেজেএস, রূপায়ন ও এসপিএস ‘আইলা’র সাত বছর পূর্তি উপলক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আইলার পর জরুরী ভিত্তিতে নির্মিত ভেড়ীবাঁধগুলো মানসম্মত উপায়ে তৈরি করা হয়নি। ঘূর্ণিঝড় রোয়ানু আঘাত না হানলেও খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলার ৬টি স্থানে ভেড়ীবাঁধে ফাটল ধরেছে। খুলনার দক্ষিণ প্রান্তের উপজেলা কয়রার মহারাজপ

খুলনায় জলবায়ু পদযাত্রা, আন্তর্জাতিক জলবায়ু আদালত গঠনের দাবি

Image
Narailkantha.com নভেম্বর ২৭, ২০১৫ --------------------- নড়াইল কণ্ঠ ডেস্ক : উন্নত বিশ্বকে আইনগতভাবে গ্রীনহাউজ গ্যাস নির্গমনে বাধ্য করার জন্য স্বাধীন আন্তর্জাতিক জলবায়ু আদালত গঠনের দাবি জানিয়েছে পরিবেশবাদী সংগঠনসমূহ। শুক্রবার (২৭ নভেম্বর) খুলনা পিকচার প্যালেস মোড়ে সামনে জলবায়ু পদযাত্রা শেষে আয়োজিত সমাবেশে বক্তারা এ দাবি তোলেন। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অনুষ্ঠিতব্য আসন্ন জলবায়ু সম্মেলনে ন্যায্য ও আইনগতভাবে কার্যকর চুক্তির দাবিতে উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন), গান্ধী আশ্রম ট্রাস্ট, নোয়াখালী রুরাল ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি (এনআরডিএস), পার্টিসিপেটরি রিসার্চ অ্যান্ড অ্যাকশন নেটওয়ার্ক (প্রান), প্রান্তজন ও গ্লোবাল কল টু অ্যাকশন এগেইনস্ট পোভার্টি (জিক্যাপ)-এর যৌথ উদ্যোগে উপকূলীয় অঞ্চলব্যাপী এ পদযাত্রার আয়োজন করে। ক্লিন-এর প্রধান নির্বাহী হাসান মেহেদীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন পরিবর্তন-খুলনার নির্বাহী পরিচালক নাজমুল আযম ডেভিড, বাংলাদেশ মানবাধিকার ইউনিটির সভাপতি শেখ আব্দুল হালিম, জন উদ্যোগের সদস্য সচিব মহেন্দ্রনাথ সেন, ছায়াবৃক্ষের মাহবুব আলম বাদশা, ক্লিন-এর আকবর

ধরিত্রী দিবসের আলোচনায় বক্তারা : টেকসই উন্নয়নের জন্য দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের পরিবেশ রক্ষার কোনো বিকল্প নেই

Daily Bhorer Dak Monday, 25 April, 2016 at 12:00 AM --------------------------------------------- দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের দারিদ্র্য ও পরিবেশ অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। এ অঞ্চলের পরিবেশ যেমন বৈচিত্র্যময় তেমনি বাংলাদেশের উন্নয়নের ক্ষেত্রে পালন করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। কিন্তু এ দেশের সবথেকে দারিদ্র্যপীড়িত অঞ্চলগুলোর একটি দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল। এ অঞ্চলের দারিদ্র্য দূর করা এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ নিশ্চিত করা অতি জরুরি। আজ (২২ এপ্রিল ২০১৬, শুক্রবার) ৫০তম ধরিত্রী দিবস উপলক্ষে এ্যাওসেড, ক্লিন, পরিবর্তন-খুলনা ও পথিকৃত-এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এ কথা বলেন। ক্লিন-এর চেয়ারপারসন সাজ্জাদুর রহিম পান্থ-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা সঞ্চালনা করেন এ্যাওসেড-এর নির্বাহী পরিচালক শামীম আরফিন। সভায় ধারণাপত্র পাঠ করেন ক্লিন-এর প্রধান নির্বাহী হাসান মেহেদী। তিনি বলেন, এ বছরের ধরিত্রী দিবসটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কেননা এই দিনেই স্বাক্ষরিত হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ‘প্যারিস ঘোষণা’। কিন্তু প্যারিস ঘোষণার সঙ্গে অর্থায়ন ও কার্বন নির্গমন কমানোয় কোনো স্পষ্ট লক্ষ্য দেখা

চীন-বাংলাদেশ ম্যানগ্রোভ সহযোগিতা সভা খুলনায় অনুষ্ঠিত

Image
Bangla Tribune, Dhaka খুলনা প্রতিনিধি   ২০:৩৩, ডিসেম্বর ০৭, ২০১৫  ---------------------------- Mangrove Photo taken from Bangla Tribune এশিয়ার ম্যানগ্রোভ রক্ষায় সমন্বিত আঞ্চলিক উদ্যোগ নেওয়ার কোনও বিকল্প নেই। এক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে বাংলাদেশের নেতৃত্বের ভূমিকা নেওয়া উচিৎ। কেননা এদেশে রয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। সোমবার খুলনা’র হোটেল রয়্যাল ইন্টারন্যাশনালে আয়োজিত ‘চায়না-বাংলা ম্যানগ্রোভ কোঅপারেশন’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এ কথা বলেন। বাংলাদেশের ‘উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন)’এবং তাইওয়ানের সি ফাউন্ডেশন, দক্ষিণ কোরিয়ার ইকোপিস-এশিয়া, চীনের চায়না ম্যানগ্রোভ কনজারভেশন নেটওয়ার্ক (সিএমসিএন) ও ন্যাচার ফান এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। দৈনিক কালের কণ্ঠের খুলনা ব্যুরো প্রধান গৌরাঙ্গ নন্দীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিএমসিএন-এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক লি ইউ,ন্যাচার ফান-এর প্রধান পরিচালক ই-ফেং হুয়াং, ইকোপিস-এশিয়ার চীন শাখার পরিচালক স্যাংহো পার্ক ও সি ফাউন্ডেশনের প্রকল্প কর্মকর্তা ঝৌ ইয়ান। অন্যদের বক্তৃতা করেন ক্লিন-এর প

চীন-বাংলাদেশ ম্যানগ্রোভ সহযোগিতা সভা

Image
বাংলাপ্রেস ডটকম ডটবিডি, ঢাকা সোমবার, ৭ ডিসেম্বর ২০১৫ ----------------------------- China-Bangla Mangrove Cooperation খুলনা প্রতিনিধি: এশিয়ার বাদাবন (ম্যানগ্রোভ) রক্ষায় সমন্বিত আঞ্চলিক উদ্যোগ নেয়ার কোনো বিকল্প নেই। এক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে বাংলাদেশের নেতৃত্বের ভূমিকা নেয়া উচিৎ। কেননা এদেশে রয়েছে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ একক বাদাবন বা ম্যানগ্রোভ বন। সোমবার খুলনার হোটেল রয়্যাল ইন্টারন্যাশনালে আয়োজিত ‘চায়না-বাংলা ম্যানগ্রোভ কোঅপারেশন’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এ কথা বলেন। বাংলাদেশের ‘উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন)’ এবং তাইওয়ানের সী ফাউন্ডেশন, দক্ষিণ কোরিয়ার ইকোপিস-এশিয়া, চীনের ‘চায়না ম্যানগ্রোভ কনজারভেশন নেটওয়ার্ক (সিএমসিএন) ও ন্যাচার ফান্ড এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। দৈনিক কালের কণ্ঠের খুলনা ব্যুরো প্রধান গৌরাঙ্গ নন্দীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিএমসিএন-এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক লি ইউ, ন্যাচার ফান-এর প্রধান পরিচালক ই-ফেং হুয়াং, ইকোপিস-এশিয়ার চীন শাখার পরিচালক স্যাংহো পার্ক ও সী ফাউন্ডেশনের প্রকল্প কর্মকর্তা ঝৌ ইয়ান। অন্য

7 Years of Cyclone Aila: 3,500 Affected People Still On Embankments: Greens

Image
Daily NewAge, Dhaka Tapos Kanti Das May 25, 2016 12:36 am ----------------------------- A makeshift on embankment in Dacope, Khulna About 3,500 people in severely Aila affected areas of Dacope and Koyra upazilas in Khulna are still living on embankments even after seven years of the cyclonic storm that hit the country’s southwest region on May 25, 2009. At a press conference at Khulna Press Club on Tuesday, green activists said that the ill-fated victims had to take refuge on embankments for long years as their houses were destroyed by Aila and they became landless as their lands had been eroded. Campaign for Sustainable Rural Livelihoods and five Khulna-based organisations – Coastal Livelihood and Environmental Action Network, An Organisation for Socio-Economic Development, Jagrata Juba Sangha, Rupayan and Samaj Progoti Sangstha jointly organised the press conference to share their field level experience about Aila affected people marking the seventh anniversary of A

Cyclone Aila Victims are in Grip of World Bank?

CLEAN News, 13 October 2010 Hasan Mehedi, Khulna -------------------------------------- We are in doubt. We anxious that the Aila damaged embankments may not be reconstructed in this year. We are in fear that we might be in saline water for a more year. It can be easily assumed that the government is waiting for a loan from World Bank to reconstruct the coastal embankments, as the newspapers said. Several newspapers have published alarming news of World Bank's involvement in reconstruction of Aila-damaged embankments. According to the news in Daily Star and Daily Newage, World Bank (WB) has agreed to provide a credit of 75 million USD (BDT 5.25 billion) for several programmes including embankments reconstruction, cyclone shelter repairing, agriculture-fisheries-livestock rehabilitation and reducing disaster risks. Out of 5.25 billion 1.05 billion Taka (USD 15 million) will be spent for reconstruction of 80 kilometres Aila-damaged embankments. In the project paper of