অবিলম্বে সুন্দরবনে পরিবেশগত দুর্যোগ ঘোষণার দাবি
Bangla Tribune | রাত
০৯:৪৯ ডিসেম্বর ১৩, ২০১৪
খুলনা প্রতিনিধি
--------------------------------------------------
খুলনা প্রতিনিধি
--------------------------------------------------
Human Chain of CLEAN, Janauddyog, Poribesh Bachao Andolan (POBA), BARCIK and CSRL for declaring environmental emergency in the Sundarbans due to oil spillage |
অবিলম্বে সুন্দরবনে পরিবেশগত দুর্যোগ ঘোষণার দাবি জানিয়েছে কয়েকটি পরিবেশবাদী সংগঠন। শনিবার বিকাল তিনটায় খুলনা পিকচার প্যালেস মোড়ে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন চলাকালে আয়োজিত সমাবেশে বক্তারা এ দাবি জানান। উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন), গ্রামীণ জীবনযাত্রার স্থায়িত্বশীল উন্নয়নের জন্য প্রচারাভিযান (সিএসআরএল), জনউদ্যোগ ও পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা)’র যৌথ আয়োজনে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, একটি বালি বহনকারী কার্গো কিভাবে তেলের ট্যাংকারে পরিণত হলো কিংবা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের পরও কেন শ্যালা নদীতে বাণিজ্যিক নৌযান চলার অনুমতি দেয়া হলো সে প্রশ্নের উত্তর ও দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিবিধান করা জরুরি। তবে তার চেয়েও জরুরি এখনই সুন্দরবনে পরিবেশগত দুর্যোগ ঘোষণা করা এবং যতো বেশি সম্ভব স্বেচ্ছাসেবক নিযুক্ত করে নদী থেকে তেল অপসারণ করা।
তারা অভিযোগ করেন, সুন্দরবনে তেল ট্যাঙ্কার দুর্ঘটনার পর পরিবেশ যখন চরম বিপর্যয়ের মুখোমুখি তখন সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা কোনও কার্যকরী পদক্ষেপ না নিয়ে ধারাবাহিক সভা আর কমিটি গঠন করে যাচ্ছে। অপরদিকে দুর্ঘটনার ৪ দিন পার হয়ে গেলেও দায়ী ট্যাংকারের মালিক বা কর্মকর্তা এখনও গ্রেফতার হয়নি।
বক্তারা তেল অপসারণের জন্য বেসামরিক প্রশাসনের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনী নিয়োগের দাবি জানান। এছাড়া বক্তারা তেল অপসারণের কার্যক্রম সরাসরি তদারক করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানান।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জন উদ্যোগের খুলনা আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট কুদরত-ই-খুদা। বক্তৃতা করেন পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা)’র চেয়ারম্যান আবু নাসের খান, ক্লিন-এর প্রধান সঞ্চালক হাসান মেহেদী, পবা’র সম্পাদক ফেরদৌস আহমেদ উজ্জ্বল, অধ্যাপক শেখ সাদী ভূঞা, বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার অ্যাডভোকেট মোমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, একটি বালি বহনকারী কার্গো কিভাবে তেলের ট্যাংকারে পরিণত হলো কিংবা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের পরও কেন শ্যালা নদীতে বাণিজ্যিক নৌযান চলার অনুমতি দেয়া হলো সে প্রশ্নের উত্তর ও দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিবিধান করা জরুরি। তবে তার চেয়েও জরুরি এখনই সুন্দরবনে পরিবেশগত দুর্যোগ ঘোষণা করা এবং যতো বেশি সম্ভব স্বেচ্ছাসেবক নিযুক্ত করে নদী থেকে তেল অপসারণ করা।
তারা অভিযোগ করেন, সুন্দরবনে তেল ট্যাঙ্কার দুর্ঘটনার পর পরিবেশ যখন চরম বিপর্যয়ের মুখোমুখি তখন সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা কোনও কার্যকরী পদক্ষেপ না নিয়ে ধারাবাহিক সভা আর কমিটি গঠন করে যাচ্ছে। অপরদিকে দুর্ঘটনার ৪ দিন পার হয়ে গেলেও দায়ী ট্যাংকারের মালিক বা কর্মকর্তা এখনও গ্রেফতার হয়নি।
বক্তারা তেল অপসারণের জন্য বেসামরিক প্রশাসনের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনী নিয়োগের দাবি জানান। এছাড়া বক্তারা তেল অপসারণের কার্যক্রম সরাসরি তদারক করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানান।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জন উদ্যোগের খুলনা আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট কুদরত-ই-খুদা। বক্তৃতা করেন পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা)’র চেয়ারম্যান আবু নাসের খান, ক্লিন-এর প্রধান সঞ্চালক হাসান মেহেদী, পবা’র সম্পাদক ফেরদৌস আহমেদ উজ্জ্বল, অধ্যাপক শেখ সাদী ভূঞা, বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার অ্যাডভোকেট মোমিনুল ইসলাম প্রমুখ।