সুন্দরবন রক্ষার দাবিতে অভিনব প্রতিবাদ
বাংলা ট্রিবিউন
খুলনা প্রতিনিধি, সেপ্টেম্বর ০১, ২০১৬
খুলনা প্রতিনিধি, সেপ্টেম্বর ০১, ২০১৬
মা বাঘ দুটো বাচ্চা নিয়ে বসে আছে। তাদের পেছনে ব্যানারে আহ্বান ‘তোমাদের বিদ্যুতের জন্য আমাদের আবাস ধ্বংস করো না।’ ব্যানার ধরে দাঁড়িয়েছেন তরুণ পরিবেশ কর্মী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। পেছনের পটভূমিতে জাতির গৌরবের প্রতীক শহীদ মিনার।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় খুলনার শহীদ হাদিস পার্কে এভাবেই সুন্দরবনের পাশে বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ দূষণকারী শিল্প কারখানা বন্ধ করার দাবি জানালো সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার। উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন), ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)ও সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক)-এর যৌথ উদ্যোগে এ প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়। ক্লিন-টিআইবি-সনাক ওয়ার্কিং গ্রুপের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট কুদরত-ই-খুদার সভাপতিত্বে কর্মসূচিটি পরিচালনা করেন ক্লিন-এর প্রধান নির্বাহী হাসান মেহেদী।
প্রতিবাদ কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকাগুলোতে একের পর এক গড়ে উঠছে শিল্প-কারখানা। প্রতিবেশগত সঙ্কটাপন্ন এলাকার পাশেই রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র ছাড়াও ওরিয়ন বিদ্যুৎ কেন্দ্র, সিমেন্ট ফ্যাক্টরি, এলপিজি প্ল্যান্ট, খাদ্য গুদামসহ প্রায় দেড়শ শিল্প প্রতিষ্ঠান সুন্দরবনের অস্তিত্বকেই হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। সুন্দরবনের প্রতিবেশগত সঙ্কটাপন্ন এলাকা (ইসিএ)-সহ সংলগ্ন ভূমিতে দেড় শতাধিক শিল্প প্রতিষ্ঠান নির্মিত হয়েছে বা হতে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে তেলবাহী ট্যাঙ্কার, গম, সার ও কয়লাবাহী জাহাজ ডুবির কারণে সুন্দরবনের অস্তিত্ব নিয়ে নানা রকম আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এরপরও যত্রতত্র শিল্প-প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হলে ব্যাপক হুমকির মুখে পড়বে সুন্দরবনের পরিবেশ। এ অবস্থায় দ্রুত পরিবেশ আইন, বন আইন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের আওতায় কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বক্তারা সুন্দরবন সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য স্বতন্ত্র আইন প্রণয়নেরও দাবি জানান।
প্রতিবাদ কর্মসূচিতে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা এম এ হালিম, সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক)-এর মনোয়ারা বেগম, মাসাস- এর নির্বাহী পরিচালক শামীমা সুলতানা শিলু, অপরাজেয়-বাংলাদেশে’র মাহবুব আলম প্রিন্স, টিআইবি’র এরিয়া ম্যানেজার ফিরোজ উদ্দীন, প্রমুখ।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় খুলনার শহীদ হাদিস পার্কে এভাবেই সুন্দরবনের পাশে বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ দূষণকারী শিল্প কারখানা বন্ধ করার দাবি জানালো সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার। উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্মজোট (ক্লিন), ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)ও সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক)-এর যৌথ উদ্যোগে এ প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়। ক্লিন-টিআইবি-সনাক ওয়ার্কিং গ্রুপের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট কুদরত-ই-খুদার সভাপতিত্বে কর্মসূচিটি পরিচালনা করেন ক্লিন-এর প্রধান নির্বাহী হাসান মেহেদী।
প্রতিবাদ কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকাগুলোতে একের পর এক গড়ে উঠছে শিল্প-কারখানা। প্রতিবেশগত সঙ্কটাপন্ন এলাকার পাশেই রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র ছাড়াও ওরিয়ন বিদ্যুৎ কেন্দ্র, সিমেন্ট ফ্যাক্টরি, এলপিজি প্ল্যান্ট, খাদ্য গুদামসহ প্রায় দেড়শ শিল্প প্রতিষ্ঠান সুন্দরবনের অস্তিত্বকেই হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। সুন্দরবনের প্রতিবেশগত সঙ্কটাপন্ন এলাকা (ইসিএ)-সহ সংলগ্ন ভূমিতে দেড় শতাধিক শিল্প প্রতিষ্ঠান নির্মিত হয়েছে বা হতে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে তেলবাহী ট্যাঙ্কার, গম, সার ও কয়লাবাহী জাহাজ ডুবির কারণে সুন্দরবনের অস্তিত্ব নিয়ে নানা রকম আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এরপরও যত্রতত্র শিল্প-প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হলে ব্যাপক হুমকির মুখে পড়বে সুন্দরবনের পরিবেশ। এ অবস্থায় দ্রুত পরিবেশ আইন, বন আইন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের আওতায় কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বক্তারা সুন্দরবন সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য স্বতন্ত্র আইন প্রণয়নেরও দাবি জানান।
প্রতিবাদ কর্মসূচিতে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা এম এ হালিম, সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক)-এর মনোয়ারা বেগম, মাসাস- এর নির্বাহী পরিচালক শামীমা সুলতানা শিলু, অপরাজেয়-বাংলাদেশে’র মাহবুব আলম প্রিন্স, টিআইবি’র এরিয়া ম্যানেজার ফিরোজ উদ্দীন, প্রমুখ।